كَلَّا لَا وَزَرَۗ ( القيامة: ١١ )
মোটেই না, আশ্রয়ের কোন জায়গা নেই।
اِلٰى رَبِّكَ يَوْمَىِٕذِ ِۨالْمُسْتَقَرُّۗ ( القيامة: ١٢ )
সেদিন ঠাঁই হবে (একমাত্র) তোমার প্রতিপালকেরই নিকট।
يُنَبَّؤُا الْاِنْسَانُ يَوْمَىِٕذٍۢ بِمَا قَدَّمَ وَاَخَّرَۗ ( القيامة: ١٣ )
সেদিন মানুষকে জানিয়ে দেয়া হবে সে কী (‘আমাল) আগে পাঠিয়েছে আর কী পেছনে ছেড়ে এসেছে।
بَلِ الْاِنْسَانُ عَلٰى نَفْسِهٖ بَصِيْرَةٌۙ ( القيامة: ١٤ )
আসলে মানুষ নিজেই নিজের সম্পর্কে চাক্ষুসভাবে অবগত।
وَّلَوْ اَلْقٰى مَعَاذِيْرَهٗۗ ( القيامة: ١٥ )
যদিও সে নানান অজুহাত পেশ করে।
لَا تُحَرِّكْ بِهٖ لِسَانَكَ لِتَعْجَلَ بِهٖۗ ( القيامة: ١٦ )
(এ সূরাহ অবতীর্ণ হওয়ার সময় আল্লাহর রসূল তা মুখস্থ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লে আল্লাহ অভয় দিয়ে বললেন) তুমি তাড়াতাড়ি ওয়াহী আয়ত্ত করার জন্য তোমার জিভ নাড়াবে না।
اِنَّ عَلَيْنَا جَمْعَهٗ وَقُرْاٰنَهٗ ۚ ( القيامة: ١٧ )
এর সংরক্ষণ ও পড়ানোর দায়িত্ব আমারই।
فَاِذَا قَرَأْنٰهُ فَاتَّبِعْ قُرْاٰنَهٗ ۚ ( القيامة: ١٨ )
কাজেই আমি যখন তা পাঠ করি, তখন তুমি সে পাঠের অনুসরণ কর।
ثُمَّ اِنَّ عَلَيْنَا بَيَانَهٗ ۗ ( القيامة: ١٩ )
অতঃপর তা (ওয়াহীয়ে খফী বা প্রচ্ছন্ন ওয়াহীর মাধ্যমে) বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা আমারই দায়িত্ব।
كَلَّا بَلْ تُحِبُّوْنَ الْعَاجِلَةَۙ ( القيامة: ٢٠ )
(আবার পূর্বের প্রসঙ্গে ফিরে গিয়ে আল্লাহ বলছেন) না, প্রকৃতপক্ষে তোমরা ইহজীবনকেই ভালবাস,