قُلْ اِنْ كَانَ لِلرَّحْمٰنِ وَلَدٌ ۖفَاَنَا۠ اَوَّلُ الْعٰبِدِيْنَ ( الزخرف: ٨١ )
বল- দয়াময়ের কোন সন্তান থাকলে আমিই তার সর্বপ্রথম ‘ইবাদাতকারী হতাম।
سُبْحٰنَ رَبِّ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ رَبِّ الْعَرْشِ عَمَّا يَصِفُوْنَ ( الزخرف: ٨٢ )
তারা যা (তাঁর প্রতি) আরোপ করে তা হতে আকাশ ও পৃথিবীর প্রতিপালক ‘আরশের পালনকর্তা মহান, পবিত্র।
فَذَرْهُمْ يَخُوْضُوْا وَيَلْعَبُوْا حَتّٰى يُلٰقُوْا يَوْمَهُمُ الَّذِيْ يُوْعَدُوْنَ ( الزخرف: ٨٣ )
কাজেই তাদেরকে বাক-চতুরতা ও ক্রীড়া-কৌতুক করতে দাও সে দিনের সাক্ষাৎ পর্যন্ত যে দিনের ও‘য়াদা তাদেরকে দেয়া হয়েছে।
وَهُوَ الَّذِيْ فِى السَّمَاۤءِ اِلٰهٌ وَّ فِى الْاَرْضِ اِلٰهٌ ۗوَهُوَ الْحَكِيْمُ الْعَلِيْمُ ( الزخرف: ٨٤ )
আকাশমন্ডলে তিনিই ইলাহ, যমীনে তিনিই ইলাহ, তিনি মহাবিজ্ঞ, সর্বজ্ঞ।
وَتَبٰرَكَ الَّذِيْ لَهٗ مُلْكُ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا ۚوَعِنْدَهٗ عِلْمُ السَّاعَةِۚ وَاِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ ( الزخرف: ٨٥ )
অতি মহান ও পবিত্র তিনি, আকাশ, পৃথিবী ও এ দু’য়ের মাঝে যা আছে তার একচ্ছত্র কর্তৃত্ব যাঁর হাতে, ক্বিয়ামতের জ্ঞান তাঁর কাছেই আছে (যে তা কখন ঘটবে), আর তোমাদেরকে তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হবে।
وَلَا يَمْلِكُ الَّذِيْنَ يَدْعُوْنَ مِنْ دُوْنِهِ الشَّفَاعَةَ اِلَّا مَنْ شَهِدَ بِالْحَقِّ وَهُمْ يَعْلَمُوْنَ ( الزخرف: ٨٦ )
আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে তারা ডাকে তারা সুপারিশের অধিকারী নয়, তবে যে জ্ঞানের ভিত্তিতে সত্যের সাক্ষ্য দেয় সে ছাড়া।
وَلَىِٕنْ سَاَلْتَهُمْ مَّنْ خَلَقَهُمْ لَيَقُوْلُنَّ اللّٰهُ فَاَنّٰى يُؤْفَكُوْنَۙ ( الزخرف: ٨٧ )
তুমি যদি তাদেরকে জিজ্ঞেস কর- তাদেরকে কে সৃষ্টি করেছে, তাহলে তারা অবশ্য অবশ্যই বলবে, আল্লাহ। অত;পর তারা কোথায় ফিরে যাচ্ছে?
وَقِيْلِهٖ يٰرَبِّ اِنَّ هٰٓؤُلَاۤءِ قَوْمٌ لَّا يُؤْمِنُوْنَۘ ( الزخرف: ٨٨ )
রসূলের এ উক্তির শপথঃ ‘হে আমার প্রতিপালক! এ জাতির লোকেরা ঈমান আনবে না।’
فَاصْفَحْ عَنْهُمْ وَقُلْ سَلٰمٌۗ فَسَوْفَ يَعْلَمُوْنَ ࣖ ( الزخرف: ٨٩ )
কাজেই তুমি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও আর বল- (তোমাদের প্রতি) সালাম। শীঘ্রই তারা জানতে পারবে (তাদের আচরণের পরিণতি কী)।