اَمْ عِنْدَهُمُ الْغَيْبُ فَهُمْ يَكْتُبُوْنَۗ ( الطور: ٤١ )
নাকি তাদের কাছে অদৃশ্যের জ্ঞান আছে, আর তারা তা লিখছে?
اَمْ يُرِيْدُوْنَ كَيْدًاۗ فَالَّذِيْنَ كَفَرُوْا هُمُ الْمَكِيْدُوْنَۗ ( الطور: ٤٢ )
নাকি তারা (তোমার বিরুদ্ধে) চক্রান্ত করতে চায়? তাহলে কিন্তু কাফিররাই চক্রান্তের ফাঁদে আটকা পড়বে।
اَمْ لَهُمْ اِلٰهٌ غَيْرُ اللّٰهِ ۗسُبْحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا يُشْرِكُوْنَ ( الطور: ٤٣ )
নাকি আল্লাহ ছাড়া তাদের জন্য ইলাহ্ আছে? তারা যাকে শরীক গণ্য করে আল্লাহ তা থেকে পবিত্র।
وَاِنْ يَّرَوْا كِسْفًا مِّنَ السَّمَاۤءِ سَاقِطًا يَّقُوْلُوْا سَحَابٌ مَّرْكُوْمٌ ( الطور: ٤٤ )
আকাশের কোন খন্ড ভেঙ্গে পড়তে দেখলে তারা বলত- ‘এটা তো পুঞ্জীভূত মেঘ। (তাদেরকে আল্লাহর যতই বিস্ময়কর নিদর্শন দেখানো হোক না কেন, তারা ঈমান আনবে না।)
فَذَرْهُمْ حَتّٰى يُلٰقُوْا يَوْمَهُمُ الَّذِيْ فِيْهِ يُصْعَقُوْنَۙ ( الطور: ٤٥ )
কাজেই তাদেরকে উপেক্ষা কর যতক্ষণ না তারা সাক্ষাৎ করে তাদের সেদিনের যেদিন তারা হবে বজ্রাহত।
يَوْمَ لَا يُغْنِيْ عَنْهُمْ كَيْدُهُمْ شَيْـًٔا وَّلَا هُمْ يُنْصَرُوْنَۗ ( الطور: ٤٦ )
সেদিন তাদের ষড়যন্ত্র তাদের কোন কাজে আসবে না, আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
وَاِنَّ لِلَّذِيْنَ ظَلَمُوْا عَذَابًا دُوْنَ ذٰلِكَ وَلٰكِنَّ اَكْثَرَهُمْ لَا يَعْلَمُوْنَ ( الطور: ٤٧ )
যালিমদের জন্য এছাড়া আরো ‘আযাব রয়েছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।
وَاصْبِرْ لِحُكْمِ رَبِّكَ فَاِنَّكَ بِاَعْيُنِنَا وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ حِيْنَ تَقُوْمُۙ ( الطور: ٤٨ )
তুমি ধৈর্য ধরে তোমার প্রতিপালকের হুকুমের অপেক্ষায় থাক, কারণ তুমি আমার চোখের সামনেই আছ। আর তুমি তোমার প্রতিপালকের প্রশংসা ঘোষণা কর যখন তুমি উঠ (মাজলিস শেষে, অথবা বিছানা ছেড়ে কিংবা নামাযের জন্য)।
وَمِنَ الَّيْلِ فَسَبِّحْهُ وَاِدْبَارَ النُّجُوْمِ ࣖ ( الطور: ٤٩ )
আর রাত্রিকালে তাঁর প্রশংসা ও মহিমা ঘোষণা কর আর (রাতের শেষভাগে যখন) তারকারাজি অস্তমিত হয়ে যায়।