اشْدُدْ بِهٖٓ اَزْرِيْ ۙ ( طه: ٣١ )
তার দ্বারা আমার শক্তি বৃদ্ধি কর।
وَاَشْرِكْهُ فِيْٓ اَمْرِيْ ۙ ( طه: ٣٢ )
আমার কাজে তাকে অংশীদার কর।
كَيْ نُسَبِّحَكَ كَثِيْرًا ۙ ( طه: ٣٣ )
যাতে আমরা বেশি বেশি করে তোমার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করতে পারি।
وَّنَذْكُرَكَ كَثِيْرًا ۗ ( طه: ٣٤ )
আর তোমাকে অধিক স্মরণ করতে পারি।
اِنَّكَ كُنْتَ بِنَا بَصِيْرًا ( طه: ٣٥ )
তুমি তো আমাদের অবস্থা সবই দেখছ।’
قَالَ قَدْ اُوْتِيْتَ سُؤْلَكَ يٰمُوْسٰى ( طه: ٣٦ )
তিনি (আল্লাহ) বললেন, ‘হে মূসা! তোমার প্রার্থনা গৃহীত হল।
وَلَقَدْ مَنَنَّا عَلَيْكَ مَرَّةً اُخْرٰىٓ ۙ ( طه: ٣٧ )
আমি তো তোমার উপর আরো একবার অনুগ্রহ করেছিলাম।
اِذْ اَوْحَيْنَآ اِلٰٓى اُمِّكَ مَا يُوْحٰىٓ ۙ ( طه: ٣٨ )
যখন আমি তোমার মায়ের প্রতি ইঙ্গিত করেছিলাম যা ওয়াহীযোগে জানানো হয়েছিল-
اَنِ اقْذِفِيْهِ فِى التَّابُوْتِ فَاقْذِفِيْهِ فِى الْيَمِّ فَلْيُلْقِهِ الْيَمُّ بِالسَّاحِلِ يَأْخُذْهُ عَدُوٌّ لِّيْ وَعَدُوٌّ لَّهٗ ۗوَاَلْقَيْتُ عَلَيْكَ مَحَبَّةً مِّنِّيْ ەۚ وَلِتُصْنَعَ عَلٰى عَيْنِيْ ۘ ( طه: ٣٩ )
যে তুমি মূসাকে সিন্দুকের মধ্যে রাখ। তারপর তা দরিয়ায় ভাসিয়ে দাও। অতঃপর দরিয়া তাকে পাড়ে ঠেলে দেবে। তাকে আমার শত্রু ও তার শত্রু উঠিয়ে নেবে। আমি আমার নিকট হতে তোমার প্রতি ভালবাসা ঢেলে দিয়েছিলাম, যাতে তুমি আমার দৃষ্টির সম্মুখে প্রতিপালিত হও।’
اِذْ تَمْشِيْٓ اُخْتُكَ فَتَقُوْلُ هَلْ اَدُلُّكُمْ عَلٰى مَنْ يَّكْفُلُهٗ ۗفَرَجَعْنٰكَ اِلٰٓى اُمِّكَ كَيْ تَقَرَّ عَيْنُهَا وَلَا تَحْزَنَ ەۗ وَقَتَلْتَ نَفْسًا فَنَجَّيْنٰكَ مِنَ الْغَمِّ وَفَتَنّٰكَ فُتُوْنًا ەۗ فَلَبِثْتَ سِنِيْنَ فِيْٓ اَهْلِ مَدْيَنَ ەۙ ثُمَّ جِئْتَ عَلٰى قَدَرٍ يّٰمُوْسٰى ( طه: ٤٠ )
যখন তোমার বোন গিয়ে বলল, ‘তোমাদেরকে কি বলে দেব কে এই শিশুর তত্ত্বাবধান ও প্রতিপালনের ভার নেবে?’ এভাবে আমি তোমাকে তোমার মায়ের কাছে ফিরিয়ে আনলাম যাতে তার চোখ জুড়ায় আর সে দুঃখ না পায়। আর তুমি এক লোককে হত্যা করেছিলে, অতঃপর আমি তোমাকে মনোবেদনা থেকে মুক্তি দিয়েছি। আমি তোমাকে অনেক পরীক্ষা করেছি। অতঃপর তুমি কয়েক বছর মাদ্ইয়ানবাসীদের মধ্যে অবস্থান করলে, এরপর হে মূসা! তুমি নির্ধারিত সময়ে এসে হাযির হয়েছ।