وَنُفِخَ فِى الصُّوْرِ فَاِذَا هُمْ مِّنَ الْاَجْدَاثِ اِلٰى رَبِّهِمْ يَنْسِلُوْنَ ( يس: ٥١ )
আর যখন শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, তখনই তারা ক্ববর থেকে তাদের পালনকর্তার দিকে ছুটে আসবে।
قَالُوْا يٰوَيْلَنَا مَنْۢ بَعَثَنَا مِنْ مَّرْقَدِنَا ۜهٰذَا مَا وَعَدَ الرَّحْمٰنُ وَصَدَقَ الْمُرْسَلُوْنَ ( يس: ٥٢ )
তারা বলবে, ‘হায় আমাদের দুর্ভোগ! আমাদেরকে আমাদের ঘুমের জায়গা থেকে কে উঠালো? (তাদেরকে জবাব দেয়া হবে) ‘‘এটা হল তাই- দয়াময় আল্লাহ যার ও‘য়াদা দিয়েছিলেন, আর রসূলগণও সত্য কথাই বলেছিলেন।’
اِنْ كَانَتْ اِلَّا صَيْحَةً وَّاحِدَةً فَاِذَا هُمْ جَمِيْعٌ لَّدَيْنَا مُحْضَرُوْنَ ( يس: ٥٣ )
মাত্র একটা প্রচন্ড শব্দ হবে, তক্ষুণি তাদের সব্বাইকে আমার সামনে হাজির করা হবে।
فَالْيَوْمَ لَا تُظْلَمُ نَفْسٌ شَيْـًٔا وَّلَا تُجْزَوْنَ اِلَّا مَا كُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَ ( يس: ٥٤ )
আজ কারো প্রতি কোন যুলম করা হবে না, তোমরা যে ‘আমাল করছিলে তোমাদেরকে কেবল তারই প্রতিফল দেয়া হবে।
اِنَّ اَصْحٰبَ الْجَنَّةِ الْيَوْمَ فِيْ شُغُلٍ فٰكِهُوْنَ ۚ ( يس: ٥٥ )
সে দিন জান্নাতীরা আনন্দে মশগুল হয়ে থাকবে।
هُمْ وَاَزْوَاجُهُمْ فِيْ ظِلٰلٍ عَلَى الْاَرَاۤىِٕكِ مُتَّكِـُٔوْنَ ۚ ( يس: ٥٦ )
তারা আর তাদের স্ত্রীরা সুশীতল ছায়ায়, উঁচু উঁচু আসনে হেলান দিয়ে বসবে।
لَهُمْ فِيْهَا فَاكِهَةٌ وَّلَهُمْ مَّا يَدَّعُوْنَ ۚ ( يس: ٥٧ )
তাদের জন্য সেখানে থাকবে ফলমূল আর তাদের জন্য থাকবে তারা যা কিছু পেতে চাইবে।
سَلٰمٌۗ قَوْلًا مِّنْ رَّبٍّ رَّحِيْمٍ ( يس: ٥٨ )
দয়াময় প্রতিপালকের পক্ষ থেকে তাদেরকে ‘সালাম’ বলে সম্ভাষণ করা হবে।
وَامْتَازُوا الْيَوْمَ اَيُّهَا الْمُجْرِمُوْنَ ( يس: ٥٩ )
(সে দিন বলা হবে) ‘হে অপরাধীরা! আজ তোমরা আলাদা হয়ে যাও।’
اَلَمْ اَعْهَدْ اِلَيْكُمْ يٰبَنِيْٓ اٰدَمَ اَنْ لَّا تَعْبُدُوا الشَّيْطٰنَۚ اِنَّهٗ لَكُمْ عَدُوٌّ مُّبِيْنٌ ( يس: ٦٠ )
‘হে আদাম সন্তান! আমি কি তোমাদেরকে নির্দেশ দেইনি যে, তোমরা শয়ত্বানের ‘ইবাদাত করো না, কারণ সে তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন?