عَلٰٓى اَنْ نُّبَدِّلَ اَمْثَالَكُمْ وَنُنْشِئَكُمْ فِيْ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ ( الواقعة: ٦١ )
তোমাদের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে আর তোমাদেরকে (নতুনভাবে) এমন এক আকৃতিতে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না।
وَلَقَدْ عَلِمْتُمُ النَّشْاَةَ الْاُوْلٰى فَلَوْلَا تَذَكَّرُوْنَ ( الواقعة: ٦٢ )
তোমরা তোমাদের প্রথম সৃষ্টি সম্বন্ধে অবশ্যই জান তাহলে (আল্লাহ যে তোমাদেরকে পুনরায় সৃষ্টি করতে সক্ষম এ কথা) তোমরা অনুধাবন কর না কেন?
اَفَرَءَيْتُمْ مَّا تَحْرُثُوْنَۗ ( الواقعة: ٦٣ )
তোমরা কি ভেবে দেখেছ তোমরা যে বীজ বপন কর সে সম্পর্কে?
ءَاَنْتُمْ تَزْرَعُوْنَهٗٓ اَمْ نَحْنُ الزَّارِعُوْنَ ( الواقعة: ٦٤ )
তোমরাই কি তা উৎপন্ন কর, না আমিই উৎপন্নকারী?
لَوْ نَشَاۤءُ لَجَعَلْنٰهُ حُطَامًا فَظَلْتُمْ تَفَكَّهُوْنَۙ ( الواقعة: ٦٥ )
আমি ইচ্ছে করলে তাকে অবশ্যই খড়কুটা করে দিতে পারি, তখন তোমরা হয়ে যাবে বিস্ময়ে হতবাক।
اِنَّا لَمُغْرَمُوْنَۙ ( الواقعة: ٦٦ )
(আর বলবে যে) ‘আমরা তো দায়গ্রস্ত হয়ে পড়লাম,
بَلْ نَحْنُ مَحْرُوْمُوْنَ ( الواقعة: ٦٧ )
বরং আমরা বঞ্চিত হয়ে গেলাম।
اَفَرَءَيْتُمُ الْمَاۤءَ الَّذِيْ تَشْرَبُوْنَۗ ( الواقعة: ٦٨ )
তোমরা কি পানি সম্পর্কে চিন্তা করে দেখেছ যা তোমরা পান কর?
ءَاَنْتُمْ اَنْزَلْتُمُوْهُ مِنَ الْمُزْنِ اَمْ نَحْنُ الْمُنْزِلُوْنَ ( الواقعة: ٦٩ )
তা কি তোমরাই মেঘ থেকে বর্ষণ কর, নাকি তার বষর্ণকারী আমিই?
لَوْ نَشَاۤءُ جَعَلْنٰهُ اُجَاجًا فَلَوْلَا تَشْكُرُوْنَ ( الواقعة: ٧٠ )
আমি ইচ্ছে করলে তাকে লবণাক্ত করে দিতে পারি, তাহলে কেন তোমরা শোকর আদায় কর না?