وَلَا تُطِيْعُوْٓا اَمْرَ الْمُسْرِفِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٥١ )
এবং সীমালঙ্ঘনকারীদের নির্দেশ মান্য কর না।
الَّذِيْنَ يُفْسِدُوْنَ فِى الْاَرْضِ وَلَا يُصْلِحُوْنَ ( الشعراء: ١٥٢ )
যারা পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, সংস্কার করে না।’
قَالُوْٓا اِنَّمَآ اَنْتَ مِنَ الْمُسَحَّرِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٥٣ )
তারা বলল- ‘তুমি তো কেবল যাদুগ্রস্তদের একজন।
مَآ اَنْتَ اِلَّا بَشَرٌ مِّثْلُنَاۙ فَأْتِ بِاٰيَةٍ اِنْ كُنْتَ مِنَ الصّٰدِقِيْنَ ( الشعراء: ١٥٤ )
তুমি আমাদের মত মানুষ ছাড়া আর কিছুই না। কাজেই তুমি সত্যবাদী হলে একটা নিদর্শন হাজির কর।
قَالَ هٰذِهٖ نَاقَةٌ لَّهَا شِرْبٌ وَّلَكُمْ شِرْبُ يَوْمٍ مَّعْلُوْمٍ ۚ ( الشعراء: ١٥٥ )
সালিহ বলল- ‘এই একটি উটনি, এর জন্য আছে পানি পানের পালা আর তোমাদের জন্য আছে পানি পানের পালা নির্ধারিত দিনে।
وَلَا تَمَسُّوْهَا بِسُوْۤءٍ فَيَأْخُذَكُمْ عَذَابُ يَوْمٍ عَظِيْمٍ ( الشعراء: ١٥٦ )
অনিষ্ট সাধনের নিমিত্তে তাকে স্পর্শ কর না, তাহলে তোমাদেরকে মহা দিবসের আযাব পাকড়াও করবে।
فَعَقَرُوْهَا فَاَصْبَحُوْا نٰدِمِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٥٧ )
কিন্তু তারা তাকে বধ করল, ফলে তারা অনুতপ্ত হল।
فَاَخَذَهُمُ الْعَذَابُۗ اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٥٨ )
অতঃপর আযাব তাদেরকে পাকড়াও করল। এতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাস করে না।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ١٥٩ )
আর তোমার প্রতিপালক তিনি তো মহা পরাক্রমশালী, বড়ই দয়ালু।
كَذَّبَتْ قَوْمُ لُوْطِ ِۨالْمُرْسَلِيْنَ ۖ ( الشعراء: ١٦٠ )
লূতের সম্প্রদায় রসুলদেরকে মিথ্যে বলে প্রত্যাখ্যান করেছিল।