وَاَنِ اعْبُدُوْنِيْ ۗهٰذَا صِرَاطٌ مُّسْتَقِيْمٌ ( يس: ٦١ )
আর আমারই ‘ইবাদাত কর, এটাই সরল সঠিক পথ।
وَلَقَدْ اَضَلَّ مِنْكُمْ جِبِلًّا كَثِيْرًا ۗاَفَلَمْ تَكُوْنُوْا تَعْقِلُوْنَ ( يس: ٦٢ )
(কিন্তু তোমাদেরকে সতর্ক করে দেয়া সত্ত্বেও) শয়ত্বান তোমাদের বহু দলকে বিভ্রান্ত করে দিয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝ না?
هٰذِهٖ جَهَنَّمُ الَّتِيْ كُنْتُمْ تُوْعَدُوْنَ ( يس: ٦٣ )
এটা সেই জাহান্নাম যে বিষয়ে তোমাদেরকে ভয় দেখানো হয়েছিল।
اِصْلَوْهَا الْيَوْمَ بِمَا كُنْتُمْ تَكْفُرُوْنَ ( يس: ٦٤ )
আজ তাতে প্রবেশ কর, কেননা তোমরা এটাকে অবিশ্বাস করেছিলে।’
اَلْيَوْمَ نَخْتِمُ عَلٰٓى اَفْوَاهِهِمْ وَتُكَلِّمُنَآ اَيْدِيْهِمْ وَتَشْهَدُ اَرْجُلُهُمْ بِمَا كَانُوْا يَكْسِبُوْنَ ( يس: ٦٥ )
আজ আমি তাদের মুখে সীল মোহর লাগিয়ে দেব, তাদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে, আর তারা যা করত সে সম্পর্কে তাদের পাগুলো সাক্ষ্য দেবে।
وَلَوْ نَشَاۤءُ لَطَمَسْنَا عَلٰٓى اَعْيُنِهِمْ فَاسْتَبَقُوا الصِّرَاطَ فَاَنّٰى يُبْصِرُوْنَ ( يس: ٦٦ )
আমি ইচ্ছে করলে তাদের দৃষ্টিশক্তি বিলুপ্ত করে দিতাম। তখন তারা পথের দিকে দৌঁড়ে দেখতে চাইলে কীভাবে তারা দেখতে পেত?
وَلَوْ نَشَاۤءُ لَمَسَخْنٰهُمْ عَلٰى مَكَانَتِهِمْ فَمَا اسْتَطَاعُوْا مُضِيًّا وَّلَا يَرْجِعُوْنَ ࣖ ( يس: ٦٧ )
আমি ইচ্ছে করলে তাদের নিজ নিজ জায়গাতেই তাদের আকৃতি পরিবর্তন করে দিতাম, তখন তারা না সামনের দিকে চলতে পারত, আর না পারত পেছনে ফিরে যেতে।
وَمَنْ نُّعَمِّرْهُ نُنَكِّسْهُ فِى الْخَلْقِۗ اَفَلَا يَعْقِلُوْنَ ( يس: ٦٨ )
আমি যাকে দীর্ঘ জীবন দেই, তাকে সৃষ্টির ক্ষেত্রে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনি। তবুও কি তারা বুঝে না?
وَمَا عَلَّمْنٰهُ الشِّعْرَ وَمَا يَنْۢبَغِيْ لَهٗ ۗاِنْ هُوَ اِلَّا ذِكْرٌ وَّقُرْاٰنٌ مُّبِيْنٌ ۙ ( يس: ٦٩ )
[কাফিররা রসূল (সা.)-কে উদ্দেশ্য করে বলে, লোকটা একটা কবি। কিন্তু) আমি রসূলকে কবিতা শিখাইনি, আর তা তার জন্য শোভনীয়ও নয়। তাতো এক উপদেশ ও স্পষ্ট কুরআন ব্যতীত অন্য কিছু নয়।
لِّيُنْذِرَ مَنْ كَانَ حَيًّا وَّيَحِقَّ الْقَوْلُ عَلَى الْكٰفِرِيْنَ ( يس: ٧٠ )
যাতে সে (আত্মিকভাবে) জীবিতকে সতর্ক করতে পারে আর কাফিরদের বিরুদ্ধে অকাট্য দলীল হতে পারে।