وَالْكِتٰبِ الْمُبِيْنِ ۙ ( الزخرف: ٢ )
শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের।
اِنَّا جَعَلْنٰهُ قُرْاٰنًا عَرَبِيًّا لَّعَلَّكُمْ تَعْقِلُوْنَۚ ( الزخرف: ٣ )
আমি ওটাকে করেছি আরবী ভাষার কুরআন যাতে তোমরা বুঝতে পারে।
وَاِنَّهٗ فِيْٓ اُمِّ الْكِتٰبِ لَدَيْنَا لَعَلِيٌّ حَكِيْمٌ ۗ ( الزخرف: ٤ )
আমার কাছে তা উম্মুল কিতাবে (লাওহে মাহফুজে) সংরক্ষিত আছে, আর তা হল অতি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন জ্ঞান-বিজ্ঞানে পূর্ণ।
اَفَنَضْرِبُ عَنْكُمُ الذِّكْرَ صَفْحًا اَنْ كُنْتُمْ قَوْمًا مُّسْرِفِيْنَ ( الزخرف: ٥ )
তোমরা এক সীমালঙ্ঘনকারী জাতি- এ কারণে কি আমি তোমাদের কাছ থেকে কুরআন প্রত্যাহার করে নেব?
وَكَمْ اَرْسَلْنَا مِنْ نَّبِيٍّ فِى الْاَوَّلِيْنَ ( الزخرف: ٦ )
পূর্বেকার জাতিগুলোর মধ্যে আমি বহু রসূল পাঠিয়েছিলাম।
وَمَا يَأْتِيْهِمْ مِّنْ نَّبِيٍّ اِلَّا كَانُوْا بِهٖ يَسْتَهْزِءُوْنَ ( الزخرف: ٧ )
তাদের কাছে এমন কোন নবী আসেনি যাকে তারা ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেনি।
فَاَهْلَكْنَٓا اَشَدَّ مِنْهُمْ بَطْشًا وَّمَضٰى مَثَلُ الْاَوَّلِيْنَ ( الزخرف: ٨ )
আমি তাদেরকে ধ্বংস করেছি- যারা ছিল এদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। পূর্বের জাতিগুলোর উদাহরণ অতীত হয়ে গেছে।
وَلَىِٕنْ سَاَلْتَهُمْ مَّنْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ لَيَقُوْلُنَّ خَلَقَهُنَّ الْعَزِيْزُ الْعَلِيْمُۙ ( الزخرف: ٩ )
তুমি যদি তাদেরকে জিজ্ঞেস কর- আকাশ ও যমীন কে সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্য অবশ্যই বলবে- ওগুলো প্রবল পরাক্রমশালী মহাজ্ঞানী আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন,
الَّذِيْ جَعَلَ لَكُمُ الْاَرْضَ مَهْدًا وَّجَعَلَ لَكُمْ فِيْهَا سُبُلًا لَّعَلَّكُمْ تَهْتَدُوْنَ ۚ ( الزخرف: ١٠ )
যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে করেছেন বিস্তৃত, আর তাতে তোমাদের জন্য বানিয়েছেন চলার পথ- যাতে তোমরা সঠিক পথ পেতে পার।
| القرآن الكريم: | الزخرف |
|---|---|
| আধিপত্য একটি আয়াত (سجدة): | - |
| সূরা নাম (latin): | Az-Zukhruf |
| সূরা না: | 43 |
| আয়াত: | 89 |
| মোট শব্দ: | - |
| মোট অক্ষর: | 3400 |
| রুকু সংখ্যা: | 7 |
| অবতীর্ণ: | মক্কা |
| উদ্ঘাটন আদেশ: | 63 |
| শ্লোক থেকে শুরু: | 4325 |