اُولٰۤىِٕكَ يُسَارِعُوْنَ فِى الْخَيْرٰتِ وَهُمْ لَهَا سٰبِقُوْنَ ( المؤمنون: ٦١ )
এরাই কল্যাণকাজে দ্রুতগতি, আর তাতে তারা অগ্রগামী।
وَلَا نُكَلِّفُ نَفْسًا اِلَّا وُسْعَهَاۖ وَلَدَيْنَا كِتٰبٌ يَّنْطِقُ بِالْحَقِّ وَهُمْ لَا يُظْلَمُوْنَ ( المؤمنون: ٦٢ )
আমি কাউকে তার সাধ্যাতীত কষ্ট দেই না, আর আমার কাছে এমন এক কিতাব আছে যা সত্য বলে, আর তাদের প্রতি মোটেই যুলম করা হবে না।
بَلْ قُلُوْبُهُمْ فِيْ غَمْرَةٍ مِّنْ هٰذَا وَلَهُمْ اَعْمَالٌ مِّنْ دُوْنِ ذٰلِكَ هُمْ لَهَا عَامِلُوْنَ ( المؤمنون: ٦٣ )
বরং তাদের অন্তর এ বিষয়ে অজ্ঞানতায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে, এছাড়া তাদের আরো (মন্দ) কাজ আছে যা তারা করতে থাকবে।
حَتّٰٓى اِذَآ اَخَذْنَا مُتْرَفِيْهِمْ بِالْعَذَابِ اِذَا هُمْ يَجْـَٔرُوْنَ ۗ ( المؤمنون: ٦٤ )
অবশেষে আমি যখন তাদের (অর্থাৎ কাফিরদের) মধ্যে বিত্ত সম্পদশালীদেরকে শাস্তি দ্বারা পাকড়াও করব, তখন তারা চিৎকার জুড়ে দেবে।
لَا تَجْـَٔرُوا الْيَوْمَۖ اِنَّكُمْ مِّنَّا لَا تُنْصَرُوْنَ ( المؤمنون: ٦٥ )
(বলা হবে) ‘আজ চিৎকার করো না, আমার কাছ থেকে তোমরা সাহায্য পাবে না।’
قَدْ كَانَتْ اٰيٰتِيْ تُتْلٰى عَلَيْكُمْ فَكُنْتُمْ عَلٰٓى اَعْقَابِكُمْ تَنْكِصُوْنَ ۙ ( المؤمنون: ٦٦ )
আমার আয়াত তোমাদের কাছে পড়ে শোনানো হত, কিন্তু তোমরা গোড়ালির ভরে পিছনে ঘুরে দাঁড়াতে।
مُسْتَكْبِرِيْنَۙ بِهٖ سٰمِرًا تَهْجُرُوْنَ ( المؤمنون: ٦٧ )
অহংকারবশতঃ (কুরআন) সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলতে যেমন কেউ রাতে গল্প বলে।
اَفَلَمْ يَدَّبَّرُوا الْقَوْلَ اَمْ جَاۤءَهُمْ مَّا لَمْ يَأْتِ اٰبَاۤءَهُمُ الْاَوَّلِيْنَ ۖ ( المؤمنون: ٦٨ )
তাহলে তারা কি (আল্লাহর) এ বাণী সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করে না? কিংবা তাদের কাছে এমন কিছু (নতুন বস্তু) এসেছে যা তাদের পূর্বপুরুষদের কাছে আসেনি?
اَمْ لَمْ يَعْرِفُوْا رَسُوْلَهُمْ فَهُمْ لَهٗ مُنْكِرُوْنَ ۖ ( المؤمنون: ٦٩ )
কিংবা তারা কি তাদের রসূলকে চিনতে পারে না এজন্য তারা তাকে অস্বীকার করছে
اَمْ يَقُوْلُوْنَ بِهٖ جِنَّةٌ ۗ بَلْ جَاۤءَهُمْ بِالْحَقِّ وَاَكْثَرُهُمْ لِلْحَقِّ كٰرِهُوْنَ ( المؤمنون: ٧٠ )
অথবা তারা কি বলে যে, সে উন্মাদ? না, প্রকৃতপক্ষে সে তাদের কাছে সত্য নিয়ে এসেছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই সত্যকে অপছন্দ করে।