فَلَمَّا تَرَاۤءَ الْجَمْعٰنِ قَالَ اَصْحٰبُ مُوْسٰٓى اِنَّا لَمُدْرَكُوْنَ ۚ ( الشعراء: ٦١ )
যখন দু‘দল পরস্পরকে দেখল তখন মূসার সঙ্গীরা বলল- ‘আমরা তো ধরা পড়েই গেলাম।’
قَالَ كَلَّاۗ اِنَّ مَعِيَ رَبِّيْ سَيَهْدِيْنِ ( الشعراء: ٦٢ )
মূসা বলল- ‘কক্ষনো না, আমার রব আমার সঙ্গে আছেন, শীঘ্রই তিনি আমাকে পথ নির্দেশ করবেন।
فَاَوْحَيْنَآ اِلٰى مُوْسٰٓى اَنِ اضْرِبْ بِّعَصَاكَ الْبَحْرَۗ فَانْفَلَقَ فَكَانَ كُلُّ فِرْقٍ كَالطَّوْدِ الْعَظِيْمِ ۚ ( الشعراء: ٦٣ )
তখন আমি মূসার প্রতি ওয়াহী করলাম- ‘তোমার লাঠি দিয়ে সমুদ্রে আঘাত কর।’ ফলে তা বিভক্ত হয়ে প্রত্যেক ভাগ সুবিশাল পর্বতের ন্যায় হয়ে গেল।
وَاَزْلَفْنَا ثَمَّ الْاٰخَرِيْنَ ۚ ( الشعراء: ٦٤ )
আমি সেখানে অপর দলটিকে পৌছে দিলাম।
وَاَنْجَيْنَا مُوْسٰى وَمَنْ مَّعَهٗٓ اَجْمَعِيْنَ ۚ ( الشعراء: ٦٥ )
আর মূসা ও তার সঙ্গী সবাইকে উদ্ধার করলাম।
ثُمَّ اَغْرَقْنَا الْاٰخَرِيْنَ ۗ ( الشعراء: ٦٦ )
অতঃপর অপর দলটিকে ডুবিয়ে মারলাম।
اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ٦٧ )
এতে অবশ্যই নিদর্শন আছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাস করে না।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ٦٨ )
তোমার পালনকর্তা অবশ্যই পরাক্রমশালী, বড়ই দয়ালু।
وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَاَ اِبْرٰهِيْمَ ۘ ( الشعراء: ٦٩ )
ওদেরকে ইবরাহীমের বৃত্তান্ত শুনিয়ে দাও।
اِذْ قَالَ لِاَبِيْهِ وَقَوْمِهٖ مَا تَعْبُدُوْنَ ( الشعراء: ٧٠ )
যখন সে তার পিতা ও তার সম্প্রদায়কে বলেছিল- ‘তোমরা কিসের ইবাদত কর?’