فَوَيْلٌ يَّوْمَىِٕذٍ لِّلْمُكَذِّبِيْنَۙ ( الطور: ١١ )
ধ্বংস সেদিন সত্য প্রত্যাখ্যানকারীদের জন্য।
الَّذِيْنَ هُمْ فِيْ خَوْضٍ يَّلْعَبُوْنَۘ ( الطور: ١٢ )
যারা নিরর্থক কথার খেলায় মগ্ন আছে।
يَوْمَ يُدَعُّوْنَ اِلٰى نَارِ جَهَنَّمَ دَعًّاۗ ( الطور: ١٣ )
যেদিন তাদেরকে জাহান্নামের আগুনের দিকে তাড়িয়ে নেয়া হবে ধাক্কাতে ধাক্কাতে,
هٰذِهِ النَّارُ الَّتِيْ كُنْتُمْ بِهَا تُكَذِّبُوْنَ ( الطور: ١٤ )
(বলা হবে) এটা হল জাহান্নামের সেই আগুন তোমরা যাকে মিথ্যে জানতে।
اَفَسِحْرٌ هٰذَآ اَمْ اَنْتُمْ لَا تُبْصِرُوْنَ ( الطور: ١٥ )
এটা কি যাদু, নাকি তোমরা দেখতে পাচ্ছ না?
اِصْلَوْهَا فَاصْبِرُوْٓا اَوْ لَا تَصْبِرُوْاۚ سَوَاۤءٌ عَلَيْكُمْۗ اِنَّمَا تُجْزَوْنَ مَا كُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَ ( الطور: ١٦ )
এখন এর ভিতর জ্বলতে থাক, অতঃপর ধৈর্য ধর কিংবা ধৈর্য না ধর, তোমাদের জন্য দুই-ই সমান। তোমাদেরকে সেই প্রতিফলই দেয়া হবে যা তোমরা ‘আমাল করতে।
اِنَّ الْمُتَّقِيْنَ فِيْ جَنّٰتٍ وَّنَعِيْمٍۙ ( الطور: ١٧ )
মুত্তাক্বীরা থাকবে জান্নাতে আর নি‘মাত সম্ভারের মাঝে,
فَاكِهِيْنَ بِمَآ اٰتٰىهُمْ رَبُّهُمْۚ وَوَقٰىهُمْ رَبُّهُمْ عَذَابَ الْجَحِيْمِ ( الطور: ١٨ )
তারা ভোগ করবে তাদের প্রতিপালক যা তাদেরকে দিবেন, আর তাদের প্রতিপালক তাদেরকে জাহান্নামের ‘আযাব থেকে রক্ষা করবেন।
كُلُوْا وَاشْرَبُوْا هَنِيْۤئًا ۢبِمَا كُنْتُمْ تَعْمَلُوْنَۙ ( الطور: ١٩ )
(তাদেরকে বলা হবে) খাও আর পান কর খুব মজা করে- তোমরা যে ‘আমাল করতে তার প্রতিফল হিসেবে।
مُتَّكِـِٕيْنَ عَلٰى سُرُرٍ مَّصْفُوْفَةٍۚ وَزَوَّجْنٰهُمْ بِحُوْرٍ عِيْنٍ ( الطور: ٢٠ )
তারা সারিবদ্ধভাবে সাজানো আসনে হেলান দিয়ে বসবে, আর আমি তাদের বিয়ে দিয়ে দেব সুন্দর বড় বড় উজ্জ্বল চক্ষু বিশিষ্টা কুমারীদের সঙ্গে।