وَلِلّٰهِ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْاَرْضِۗ لِيَجْزِيَ الَّذِيْنَ اَسَاۤءُوْا بِمَا عَمِلُوْا وَيَجْزِيَ الَّذِيْنَ اَحْسَنُوْا بِالْحُسْنٰىۚ ( النجم: ٣١ )
যা আছে আকাশে আর যা আছে যমীনে সব আল্লাহরই- যাতে তিনি যারা মন্দ কাজ করে তাদেরকে তাদের কাজের প্রতিফল দেন আর যারা সৎকর্ম করে তাদেরকে দেন শুভ প্রতিফল।
اَلَّذِيْنَ يَجْتَنِبُوْنَ كَبٰۤىِٕرَ الْاِثْمِ وَالْفَوَاحِشَ اِلَّا اللَّمَمَۙ اِنَّ رَبَّكَ وَاسِعُ الْمَغْفِرَةِۗ هُوَ اَعْلَمُ بِكُمْ اِذْ اَنْشَاَكُمْ مِّنَ الْاَرْضِ وَاِذْ اَنْتُمْ اَجِنَّةٌ فِيْ بُطُوْنِ اُمَّهٰتِكُمْۗ فَلَا تُزَكُّوْٓا اَنْفُسَكُمْۗ هُوَ اَعْلَمُ بِمَنِ اتَّقٰى ࣖ ( النجم: ٣٢ )
যারা বিরত থাকে বড় বড় পাপ আর অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে ছোট খাট দোষ-ত্রুটি ছাড়া; বস্তুতঃ তোমার প্রতিপালক ক্ষমা করার ব্যাপারে অতি প্রশস্ত। তিনি তোমাদের সম্পর্কে খুব ভালভাবেই জানেন যখন তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন আর যখন তোমরা তোমাদের মায়েদের পেটে ভ্রুণ অবস্থায় ছিলে। কাজেই নিজেদেরকে খুব পবিত্র মনে করো না। কে তাক্বওয়া অবলম্বন করে তা তিনি ভালভাবেই জানেন।
اَفَرَءَيْتَ الَّذِيْ تَوَلّٰىۙ ( النجم: ٣٣ )
তুমি কি তাকে দেখেছ যে (আল্লাহ হতে) মুখ ফিরিয়ে নেয়?
وَاَعْطٰى قَلِيْلًا وَّاَكْدٰى ( النجم: ٣٤ )
এবং সামান্য দান করে অতঃপর (হৃদয়) শক্ত করে ফেলে?
اَعِنْدَهٗ عِلْمُ الْغَيْبِ فَهُوَ يَرٰى ( النجم: ٣٥ )
তার কি অদৃশ্যের জ্ঞান আছে যার কারণে সে দেখতে পায়?
اَمْ لَمْ يُنَبَّأْ بِمَا فِيْ صُحُفِ مُوْسٰى ( النجم: ٣٦ )
নাকি মূসার কিতাবের তথ্য তার কাছে পৌঁছানো হয়নি,
وَاِبْرٰهِيْمَ الَّذِيْ وَفّٰىٓ ۙ ( النجم: ٣٧ )
আর ইবরাহীমের (কিতাবের খবর) যে (ইবরাহীম) ছিল পুরোপুরি দায়িত্ব পালনকারী।
اَلَّا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِّزْرَ اُخْرٰىۙ ( النجم: ٣٨ )
(সে খবর এই) যে, কোন বোঝা বহনকারী বইবে না অপরের বোঝা।
وَاَنْ لَّيْسَ لِلْاِنْسَانِ اِلَّا مَا سَعٰىۙ ( النجم: ٣٩ )
আর এই যে, মানুষ যা পাওয়ার জন্য চেষ্টা করে তাছাড়া কিছুই পায় না,
وَاَنَّ سَعْيَهٗ سَوْفَ يُرٰىۖ ( النجم: ٤٠ )
আর এই যে, তার চেষ্টা সাধনার ফল শীঘ্রই তাকে দেখানো হবে,