رِّزْقًا لِّلْعِبَادِۙ وَاَحْيَيْنَا بِهٖ بَلْدَةً مَّيْتًاۗ كَذٰلِكَ الْخُرُوْجُ ( ق: ١١ )
বান্দাহদের রিযক হিসেবে। আর আমি পানি দিয়ে জীবন্ত করে তুলি মৃত যমীনকে। এভাবেই বের করা হবে (ক্ববর থেকে মানুষদের)।
كَذَّبَتْ قَبْلَهُمْ قَوْمُ نُوْحٍ وَّاَصْحٰبُ الرَّسِّ وَثَمُوْدُ ( ق: ١٢ )
এদের আগে সত্যকে মেনে নিতে অস্বীকার করেছিল নূহের জাতি, রাস্স ও সামুদ জাতি,
وَعَادٌ وَّفِرْعَوْنُ وَاِخْوَانُ لُوْطٍۙ ( ق: ١٣ )
‘আদ, ফেরাউন ও লূত জাতি,
وَّاَصْحٰبُ الْاَيْكَةِ وَقَوْمُ تُبَّعٍۗ كُلٌّ كَذَّبَ الرُّسُلَ فَحَقَّ وَعِيْدِ ( ق: ١٤ )
আইকাবাসী ও তুব্বার জাতি। তারা সকলেই রসূলদেরকে মিথ্যা বলে অস্বীকার করেছিল, ফলে তাদের উপর আমার শাস্তি অবধারিত হয়েছিল।
اَفَعَيِيْنَا بِالْخَلْقِ الْاَوَّلِۗ بَلْ هُمْ فِيْ لَبْسٍ مِّنْ خَلْقٍ جَدِيْدٍ ࣖ ( ق: ١٥ )
আমরা কি প্রথমবার সৃষ্টি করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি? বস্তুতঃ তারা নতুন সৃষ্টি বিষয়ে সন্দেহে পড়ে আছে।
وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْاِنْسَانَ وَنَعْلَمُ مَا تُوَسْوِسُ بِهٖ نَفْسُهٗ ۖوَنَحْنُ اَقْرَبُ اِلَيْهِ مِنْ حَبْلِ الْوَرِيْدِ ( ق: ١٦ )
আমিই মানুষকে সৃষ্টি করেছি, আর তার প্রবৃত্তি তাকে (নিত্য নতুন) কী কুমন্ত্রণা দেয় তাও আমি জানি। আমি তার গলার শিরা থেকেও নিকটবর্তী।
اِذْ يَتَلَقَّى الْمُتَلَقِّيٰنِ عَنِ الْيَمِيْنِ وَعَنِ الشِّمَالِ قَعِيْدٌ ( ق: ١٧ )
(তদুপরি) দু’জন লেখক ডানে ও বামে বসে (মানুষের ‘আমাল) লিখছে।
مَا يَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَيْهِ رَقِيْبٌ عَتِيْدٌ ( ق: ١٨ )
যে কথাই মানুষ উচ্চারণ করে (তা সংরক্ষণের জন্য) তার নিকটে একজন সদা তৎপর প্রহরী আছে।
وَجَاۤءَتْ سَكْرَةُ الْمَوْتِ بِالْحَقِّ ۗذٰلِكَ مَا كُنْتَ مِنْهُ تَحِيْدُ ( ق: ١٩ )
মৃত্যুর যন্ত্রণা প্রকৃতই আসবে যাত্থেকে অব্যাহতি পাওয়ার জন্য তুমি চেষ্টা করতে।
وَنُفِخَ فِى الصُّوْرِۗ ذٰلِكَ يَوْمُ الْوَعِيْدِ ( ق: ٢٠ )
অতঃপর সিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে। সেটাই হল শাস্তির দিন (যে সম্পর্কে মানুষকে সতর্ক করা হয়েছিল)।