لَآ اُقْسِمُ بِيَوْمِ الْقِيٰمَةِۙ ( القيامة: ١ )
আমি কসম করছি ক্বিয়ামতের দিনের,
وَلَآ اُقْسِمُ بِالنَّفْسِ اللَّوَّامَةِ ( القيامة: ٢ )
আমি আরো কসম করছি সেই মনের যে (অন্যায় কাজ ক’রে বসলে) নিজেকে ধিক্কার দেয় (যে তোমাদেরকে অবশ্যই আবার জীবিত করে উঠানো হবে)।
اَيَحْسَبُ الْاِنْسَانُ اَلَّنْ نَّجْمَعَ عِظَامَهٗ ۗ ( القيامة: ٣ )
মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার হাড়গুলোকে একত্রিত করতে পারব না।
بَلٰى قَادِرِيْنَ عَلٰٓى اَنْ نُّسَوِّيَ بَنَانَهٗ ( القيامة: ٤ )
কেন নয়, আমি তার আঙ্গুলের ডগা পর্যন্ত সঠিকভাবে বানিয়ে দিতে সক্ষম
بَلْ يُرِيْدُ الْاِنْسَانُ لِيَفْجُرَ اَمَامَهٗۚ ( القيامة: ٥ )
কিন্তু মানুষ তার আগামী দিনগুলোতেও পাপাচার করতে চায়।
يَسْـَٔلُ اَيَّانَ يَوْمُ الْقِيٰمَةِۗ ( القيامة: ٦ )
সে জিজ্ঞেস করে, ‘ক্বিয়ামত দিবস কবে?’
فَاِذَا بَرِقَ الْبَصَرُۙ ( القيامة: ٧ )
যখন চোখ ধাঁধিয়ে যাবে,
وَخَسَفَ الْقَمَرُۙ ( القيامة: ٨ )
চাঁদ হয়ে যাবে আলোকহীন
وَجُمِعَ الشَّمْسُ وَالْقَمَرُۙ ( القيامة: ٩ )
সুরুজ আর চাঁদকে একত্রে জুড়ে দেয়া হবে,
يَقُوْلُ الْاِنْسَانُ يَوْمَىِٕذٍ اَيْنَ الْمَفَرُّۚ ( القيامة: ١٠ )
সেদিন মানুষ বলবে- ‘আজ পালানোর জায়গা কোথায়?’
| القرآن الكريم: | القيامة |
|---|---|
| আধিপত্য একটি আয়াত (سجدة): | - |
| সূরা নাম (latin): | Al-Qiyamah |
| সূরা না: | 75 |
| আয়াত: | 40 |
| মোট শব্দ: | 199 |
| মোট অক্ষর: | 652 |
| রুকু সংখ্যা: | 2 |
| অবতীর্ণ: | মক্কা |
| উদ্ঘাটন আদেশ: | 31 |
| শ্লোক থেকে শুরু: | 5551 |