خٰلِدِيْنَ فِيْهِ ۗوَسَاۤءَ لَهُمْ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ حِمْلًاۙ ( طه: ١٠١ )
তারা এ অবস্থাতেই স্থায়ীভাবে থাকবে, কিয়ামাতের দিন এ বোঝা তাদের জন্য কতই না মন্দ হবে!
يَّوْمَ يُنْفَخُ فِى الصُّوْرِ وَنَحْشُرُ الْمُجْرِمِيْنَ يَوْمَىِٕذٍ زُرْقًا ۖ ( طه: ١٠٢ )
যেদিন সিঙ্গায় ফুঁ দেয়া হবে আর আমি অপরাধীদেরকে একত্রিত করব (ভয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত) দৃষ্টিহীন অবস্থায়।
يَّتَخَافَتُوْنَ بَيْنَهُمْ اِنْ لَّبِثْتُمْ اِلَّا عَشْرًا ( طه: ١٠٣ )
তারা চুপিসারে নিজেদের মধ্যে বলাবলি করবে যে, (দুনিয়াতে) দশ দিনের বেশি তোমরা অবস্থান করনি।
نَحْنُ اَعْلَمُ بِمَا يَقُوْلُوْنَ اِذْ يَقُوْلُ اَمْثَلُهُمْ طَرِيْقَةً اِنْ لَّبِثْتُمْ اِلَّا يَوْمًا ࣖ ( طه: ١٠٤ )
আমি ভালভাবেই জানি তারা যা বলে। তাদের মধ্যে যে উত্তম পথের অনুসারী সে বলবে, ‘তোমরা একদিনের বেশি অবস্থান করনি।’
وَيَسْـَٔلُوْنَكَ عَنِ الْجِبَالِ فَقُلْ يَنْسِفُهَا رَبِّيْ نَسْفًا ۙ ( طه: ١٠٥ )
তারা তোমাকে পর্বতগুলো সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, আমার প্রতিপালক সেগুলো সমূলে উৎপাটিত করবেন এবং ধূলির ন্যায় বিক্ষিপ্ত করবেন।
فَيَذَرُهَا قَاعًا صَفْصَفًا ۙ ( طه: ١٠٦ )
অতঃপর তিনি তাকে (অর্থাৎ ভূমিকে) মসৃণ সমতলভূমি করে ছাড়বেন।
لَّا تَرٰى فِيْهَا عِوَجًا وَّلَآ اَمْتًا ۗ ( طه: ١٠٧ )
তাতে তুমি দেখবে না কোন বক্রতা ও উচ্চতা।
يَوْمَىِٕذٍ يَّتَّبِعُوْنَ الدَّاعِيَ لَا عِوَجَ لَهٗ ۚوَخَشَعَتِ الْاَصْوَاتُ لِلرَّحْمٰنِ فَلَا تَسْمَعُ اِلَّا هَمْسًا ( طه: ١٠٨ )
সেদিন তারা (সোজাসুজি) আহবানকারীর অনুসরণ করবে যার কথা এদিক ওদিক হবে না। দয়াময়ের সম্মুখে সেদিন যাবতীয় আওয়াজ স্তব্ধ হয়ে যাবে (এমনভাবে) যে মৃদু গুঞ্জন ছাড়া তুমি কিছুই শুনবে না।
يَوْمَىِٕذٍ لَّا تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ اِلَّا مَنْ اَذِنَ لَهُ الرَّحْمٰنُ وَرَضِيَ لَهٗ قَوْلًا ( طه: ١٠٩ )
সেদিন কারো সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, দয়াময় যাকে অনুমতি দেবেন আর যার কথায় সন্তুষ্ট হবেন তার (সুপারিশ) ব্যতীত।
يَعْلَمُ مَا بَيْنَ اَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلَا يُحِيْطُوْنَ بِهٖ عِلْمًا ( طه: ١١٠ )
তাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে যা আছে তা তিনি জানেন, তারা জ্ঞান দিয়ে তাঁকে আয়ত্ত করতে পারে না।