وَبُرِّزَتِ الْجَحِيْمُ لِلْغٰوِيْنَ ۙ ( الشعراء: ٩١ )
এবং পথভ্রষ্টদের সম্মুখে জাহান্নামকে উন্মোচিত করা হবে।
وَقِيْلَ لَهُمْ اَيْنَ مَا كُنْتُمْ تَعْبُدُوْنَ ۙ ( الشعراء: ٩٢ )
আর তাদেরকে বলা হবে, তোমরা যার ‘ইবাদাত করতে তারা কোথায়
مِنْ دُوْنِ اللّٰهِ ۗهَلْ يَنْصُرُوْنَكُمْ اَوْ يَنْتَصِرُوْنَ ۗ ( الشعراء: ٩٣ )
আল্লাহকে বাদ দিয়ে? তারা কি তোমাদের সাহায্য করতে পারে কিংবা তাদের নিজেদেরকে সাহায্য করতে পারে?
فَكُبْكِبُوْا فِيْهَا هُمْ وَالْغَاوٗنَ ۙ ( الشعراء: ٩٤ )
অতঃপর তাদেরকে ও পথভ্রষ্টদেরকে জাহান্নামে মুখের ভরে নিক্ষেপ করা হবে।
وَجُنُوْدُ اِبْلِيْسَ اَجْمَعُوْنَ ۗ ( الشعراء: ٩٥ )
আর ইবলীসের দলবল সবাইকে।
قَالُوْا وَهُمْ فِيْهَا يَخْتَصِمُوْنَ ( الشعراء: ٩٦ )
সেখানে তারা বিতর্কে লিপ্ত হয়ে বলবে,
تَاللّٰهِ اِنْ كُنَّا لَفِيْ ضَلٰلٍ مُّبِيْنٍ ۙ ( الشعراء: ٩٧ )
‘আল্লাহর কসম! আমরা অবশ্য স্পষ্ট গুমরাহীতে ছিলাম।
اِذْ نُسَوِّيْكُمْ بِرَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ( الشعراء: ٩٨ )
যখন আমরা তোমাদেরকে সর্বজগতের পালনকর্তার সমকক্ষ স্থির করতাম।
وَمَآ اَضَلَّنَآ اِلَّا الْمُجْرِمُوْنَ ( الشعراء: ٩٩ )
অপরাধীরাই আমাদেরকে গোমরাহ্ করেছিল।
فَمَا لَنَا مِنْ شَافِعِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٠٠ )
কাজেই আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই।