وَالَّذِيْ يُمِيْتُنِيْ ثُمَّ يُحْيِيْنِ ۙ ( الشعراء: ٨١ )
যিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন, পুনরায় আমাকে জীবিত করবেন।
وَالَّذِيْٓ اَطْمَعُ اَنْ يَّغْفِرَ لِيْ خَطِيْۤـَٔتِيْ يَوْمَ الدِّيْنِ ۗ ( الشعراء: ٨٢ )
আর যিনি, আমি আশা করি- কিয়ামাতের দিন আমার দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে দেবেন।
رَبِّ هَبْ لِيْ حُكْمًا وَّاَلْحِقْنِيْ بِالصّٰلِحِيْنَ ۙ ( الشعراء: ٨٣ )
হে আমার পালনকর্তা! আমাকে প্রজ্ঞা দান কর এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের অর্ন্তভুক্ত কর।
وَاجْعَلْ لِّيْ لِسَانَ صِدْقٍ فِى الْاٰخِرِيْنَ ۙ ( الشعراء: ٨٤ )
এবং আমাকে পরবর্তীদের মধ্যে সত্যভাষী কর।
وَاجْعَلْنِيْ مِنْ وَّرَثَةِ جَنَّةِ النَّعِيْمِ ۙ ( الشعراء: ٨٥ )
এবং আমাকে নি‘য়ামাতপূর্ণ জান্নাতের উত্তরাধিকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর।
وَاغْفِرْ لِاَبِيْٓ اِنَّهٗ كَانَ مِنَ الضَّاۤلِّيْنَ ۙ ( الشعراء: ٨٦ )
আর তুমি আমার পিতাকে ক্ষমা কর, তিনি তো গুমরাহদের অর্ন্তভুক্ত।
وَلَا تُخْزِنِيْ يَوْمَ يُبْعَثُوْنَۙ ( الشعراء: ٨٧ )
এবং পুনরুত্থান দিবসে আমাকে অপমানিত করো না।
يَوْمَ لَا يَنْفَعُ مَالٌ وَّلَا بَنُوْنَ ۙ ( الشعراء: ٨٨ )
যেদিন ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি কোন কাজে আসবে না।
اِلَّا مَنْ اَتَى اللّٰهَ بِقَلْبٍ سَلِيْمٍ ۗ ( الشعراء: ٨٩ )
কেবল (সাফল্য লাভ করবে) সে ব্যক্তি যে বিশুদ্ধ অন্তর নিয়ে আল্লাহর নিকট আসবে।
وَاُزْلِفَتِ الْجَنَّةُ لِلْمُتَّقِيْنَ ۙ ( الشعراء: ٩٠ )
আর জান্নাতকে মুত্তাকীদের নিকটবর্তী করা হবে।