اَفَبِهٰذَا الْحَدِيْثِ اَنْتُمْ مُّدْهِنُوْنَ ( الواقعة: ٨١ )
তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ?
وَتَجْعَلُوْنَ رِزْقَكُمْ اَنَّكُمْ تُكَذِّبُوْنَ ( الواقعة: ٨٢ )
আর তাকে মিথ্যে বলাকেই তোমরা তোমাদের জীবিকা বানিয়ে নিয়েছ।
فَلَوْلَآ اِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُوْمَۙ ( الواقعة: ٨٣ )
তাহলে কেন (তোমরা বাধা দাও না) যখন প্রাণ এসে যায় কণ্ঠনালীতে?
وَاَنْتُمْ حِيْنَىِٕذٍ تَنْظُرُوْنَۙ ( الواقعة: ٨٤ )
আর তোমরা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখ,
وَنَحْنُ اَقْرَبُ اِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلٰكِنْ لَّا تُبْصِرُوْنَ ( الواقعة: ٨٥ )
আর আমি তোমাদের চেয়ে তার (অর্থাৎ প্রাণের) নিকটবর্তী, কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা।
فَلَوْلَآ اِنْ كُنْتُمْ غَيْرَ مَدِيْنِيْنَۙ ( الواقعة: ٨٦ )
তোমরা যদি (আমার) কর্তৃত্বের অধীন না হও
تَرْجِعُوْنَهَآ اِنْ كُنْتُمْ صٰدِقِيْنَ ( الواقعة: ٨٧ )
তাহলে তোমরা তাকে (অর্থাৎ তোমাদের প্রাণকে মৃত্যুর সময়) ফিরিয়ে নাও না কেন যদি তোমরা (তোমাদের দাবীতে) সত্যবাদী হয়েই থাক?
فَاَمَّآ اِنْ كَانَ مِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ ( الواقعة: ٨٨ )
অতএব সে যদি (আল্লাহর) নৈকট্য প্রাপ্তদের একজন হয়
فَرَوْحٌ وَّرَيْحَانٌ ەۙ وَّجَنَّتُ نَعِيْمٍ ( الواقعة: ٨٩ )
তাহলে (তার জন্য আছে) আরাম-শান্তি, উত্তম রিযক আর নি‘মাতে-ভরা জান্নাত।
وَاَمَّآ اِنْ كَانَ مِنْ اَصْحٰبِ الْيَمِيْنِۙ ( الواقعة: ٩٠ )
আর যদি সে ডান দিকের একজন হয়