الَّذِيْنَ طَغَوْا فِى الْبِلَادِۖ ( الفجر: ١١ )
যারা দেশে সীমালঙ্ঘনমূলক আচরণ করেছিল,
فَاَكْثَرُوْا فِيْهَا الْفَسَادَۖ ( الفجر: ١٢ )
আর সেখানে বহু বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিল।
فَصَبَّ عَلَيْهِمْ رَبُّكَ سَوْطَ عَذَابٍۖ ( الفجر: ١٣ )
অতঃপর তোমার প্রতিপালক তাদের উপর শাস্তির চাবুক হানলেন
اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِۗ ( الفجر: ١٤ )
তোমার প্রতিপালক অবশ্যই সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন (যেমন ঘাঁটিতে শত্রুর প্রতি দৃষ্টি রাখা হয়)।
فَاَمَّا الْاِنْسَانُ اِذَا مَا ابْتَلٰىهُ رَبُّهٗ فَاَكْرَمَهٗ وَنَعَّمَهٗۙ فَيَقُوْلُ رَبِّيْٓ اَكْرَمَنِۗ ( الفجر: ١٥ )
মানুষ এমন যে, তার প্রতিপালক যখন তাকে পরীক্ষা করেন সম্মান ও অনুগ্রহ দান ক’রে, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে সম্মানিত করেছেন।’
وَاَمَّآ اِذَا مَا ابْتَلٰىهُ فَقَدَرَ عَلَيْهِ رِزْقَهٗ ەۙ فَيَقُوْلُ رَبِّيْٓ اَهَانَنِۚ ( الفجر: ١٦ )
আর যখন তিনি তাকে পরীক্ষা করেন তার রিযক সঙ্কুচিত ক’রে, তখন সে বলে, ‘আমার রব আমাকে লাঞ্ছিত করেছেন।’
كَلَّا بَلْ لَّا تُكْرِمُوْنَ الْيَتِيْمَۙ ( الفجر: ١٧ )
না (রিযক) কক্ষনো (মান-সম্মানের মানদন্ড) নয়, বরং তোমরা ইয়াতীমের প্রতি সম্মানজনক আচরণ কর না,
وَلَا تَحٰۤضُّوْنَ عَلٰى طَعَامِ الْمِسْكِيْنِۙ ( الفجر: ١٨ )
আর তোমরা ইয়াতীম মিসকিনকে খাদ্য দেয়ার জন্য পরস্পরকে উৎসাহিত কর না,
وَتَأْكُلُوْنَ التُّرَاثَ اَكْلًا لَّمًّاۙ ( الفجر: ١٩ )
আর তোমরা উত্তরাধিকারীদের সব সম্পদ খেয়ে ফেল।
وَّتُحِبُّوْنَ الْمَالَ حُبًّا جَمًّاۗ ( الفجر: ٢٠ )
আর তোমরা ধনসম্পদকে অতিরিক্ত ভালবাস।