اِنَّا نَطْمَعُ اَنْ يَّغْفِرَ لَنَا رَبُّنَا خَطٰيٰنَآ اَنْ كُنَّآ اَوَّلَ الْمُؤْمِنِيْنَ ۗ ࣖ ( الشعراء: ٥١ )
আমাদের একমাত্র আশা এই যে, আমাদের প্রতিপালক আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করবেন, কারণ আমরা বিশ্বাস স্থাপনকারীদের মধ্যে প্রথম।’
۞ وَاَوْحَيْنَآ اِلٰى مُوْسٰٓى اَنْ اَسْرِ بِعِبَادِيْٓ اِنَّكُمْ مُّتَّبَعُوْنَ ( الشعراء: ٥٢ )
আমি মূসাকে ওহীযোগে নির্দেশ দিলাম আমার বান্দাদেরকে নিয়ে রাত্রিকালে বের হয়ে যাও, নিশ্চয়ই তোমাদের পশ্চাদ্ধাবন করা হবে।
فَاَرْسَلَ فِرْعَوْنُ فِى الْمَدَاۤىِٕنِ حٰشِرِيْنَ ۚ ( الشعراء: ٥٣ )
অতঃপর ফেরাউন শহরে নগরে সংগ্রাহক পাঠিয়ে দিল।
اِنَّ هٰٓؤُلَاۤءِ لَشِرْذِمَةٌ قَلِيْلُوْنَۙ ( الشعراء: ٥٤ )
(এই ব’লে যে) এরা (বানী ইসরাঈলরা) ক্ষুদ্র একটি দল।
وَاِنَّهُمْ لَنَا لَغَاۤىِٕظُوْنَ ۙ ( الشعراء: ٥٥ )
তারা আমাদেরকে অবশ্যই ক্রোধান্বিত করেছে।
وَاِنَّا لَجَمِيْعٌ حٰذِرُوْنَ ۗ ( الشعراء: ٥٦ )
আর আমরা অবশ্যই সদা সতর্ক একটি দল।
فَاَخْرَجْنٰهُمْ مِّنْ جَنّٰتٍ وَّعُيُوْنٍ ۙ ( الشعراء: ٥٧ )
এভাবে আমি ফেরাউন গোষ্ঠীকে (তাদের নিজেদেরই) উদ্যানরাজি আর ঝর্ণাসমূহ থেকে বহিস্কার করলাম।
وَّكُنُوْزٍ وَّمَقَامٍ كَرِيْمٍ ۙ ( الشعراء: ٥٨ )
আর ধনভন্ডারসমূহ ও সম্মানজনক অবস্থান থেকে।
كَذٰلِكَۚ وَاَوْرَثْنٰهَا بَنِيْٓ اِسْرَاۤءِيْلَ ۗ ( الشعراء: ٥٩ )
এভাবেই ঘটেছিল, আমি বানী ইসরাঈলকে এসব কিছুর উত্তরাধিকারী করে দিয়েছিলাম।
فَاَتْبَعُوْهُمْ مُّشْرِقِيْنَ ( الشعراء: ٦٠ )
কাজেই তারা (অর্থাৎ ফেরাউন গোষ্ঠী) সূর্যোদয়কালে তাদের পশ্চাদ্ধাবন করল।